দুটি কবিতা : সৌরভ বর্ধন
সাত্ত্বিক রিরংসা
কার্বোনিফেরাস যুগ থেকে তৈরি হয়ে আছে এই ফুলশয্যা।
বিবিধ অঙ্গুলিহেলনে মুচড়ে উঠছে আমাদের লৈঙ্গিক জেদ!
তুমি কোনো গাছকে জড়িয়ে ধরো গাছেরও ধ্বজভঙ্গ নির্মূল
হয়ে যাবে, নইলে আমি আর কতটা খুব বেশি হলে রামঠাপ!
কখনও সালসা কখনও সাম্বা হৃদয়ের ভালভ্ কম্পিত নাচে
সোহাগ নিবিড় সোহাগে মুঠো পিছলানো মাই নেঁড়েঘেটেচুষে
ভাইস ভার্সা!
সুন্দরবনের চেঁছে রাখা ম্যানগ্রোভে মাতলা নদীর
পজিশন 69 - বিধস্ত কামড়াকামড়িতে উত্তপ্ত ঔরস বের হয়;
সেক্স ক্রোমোজোমের ব্লাউজশাড়িসায়াপ্যান্টিব্রা ভিজে ওঠে
জাগে মহাকাল - তাঁর বুকে অন্ধকারসমাচ্ছন্না কালিমাময়ী!
[ তোমার পদ্মযোনির ব্যালকনিতে জিভের ব্যবহার
বাংলা ছন্দের রূপরীতি অলংকার নিয়ে ঘাঁটছে ]
আমার লোমশ পাথরে শেকড়ে তুমি খুঁজে চলেছো সেই শিব,
সেই শক্তি,কামরূপ সমুদ্রের ফোটন কণা,তড়িদাহত লৌহদন্ড
শুক্রাণু প্রেম, চুম্বনে কোয়ার্ক অবধি ভেঙে দিতে পারা শিহরন
সামাজিক যোনি চুঁয়ে উথলে ওঠা উন্মাদনায় কুয়াশাজয়ের
দীক্ষা...... মহাবিশ্বের তলপেটে কোনো স্ট্রেচমার্ক রাখবে না
----থাকবে বিগ ব্যাং-এর আফটারগ্লো মাইক্রোওয়েভ মুহূর্তরা
[ বিপুল পাছার দুলুনিতে থেমে যাক পৃথিবীর সমস্ত আবর্তন ]
সৃষ্টির রহস্যভেদি আমাদের মন্ত্রোচ্চারণ কখনও আকাশগঙ্গা
কখনও নেবুলা কখনও অরোরা দেখতে দেখতে সুতীব্র রসনা
তৃপ্তির আশায়------(লাঙলের ফলা)/(নাঙল)..........ওমাহ্!
হে জগতের অন্তরসত্য
উন্মোচিত হও......
আমাদের নোনা শ্বাসযন্ত্রে আত্মসমর্পণ করো ঈশ্বর!
বর্ণমালার জিহ্বাফলকে উত্তাল উন্মাদনার আত্মসমর্পণ!
এ সোহাগ তোমাকে যতটা প্রজাপতি করে দেয় ততটা গ্রহাণু
পুঞ্জিভূত হয়না মহাকাশে, পৃথিবীর গান শেষ হয়না কোনদিন
আস্তে আস্তে দূরে পাখোয়াজ শোনা যায়
হাঁটতেহাঁটতেহাঁটতে অগোচরে আলুথালু প্রেম
অনেক রাত হয়ে গেলো চলো এবার বেরিয়ে পড়ি ভদ্রভাবে
চরৈবেতি
নিতান্ত সাধারন আপেলগুলোকে মাটির দিকে ঠেলে দিয়ে
ভবঘুরে কোশ চেয়ারে বসে কাটিয়ে দেয় প্রোটোপ্লাজম
জলের মধ্যে প্যারামোসিয়াম গ্যাজেলি-হরিণ টিকটিকি
দেয়ালের ছায়ায় পড়ন্ত হয়ে ওঠে গাছের জীবনচরিত -
গাছ মাত্রেই দৌড়াতে নারাজ। থেমে যাওয়া = মৃত্যু (?)
আপেল উঠে আসে গাছের দিকে
আরেকটু গেলেই ০তা
বাস্তব ≠ সত্য [] স্থিরতা ≠ গাছ [] জাড্যতা ≠ সভ্যতা []
[ রাতের আকাশে { নক্ষত্রখচিত + মেঘাচ্ছাদিত } প্যারোলে
মুক্ত যে ঘুড়িটাকে আমি উড়তে দেখেছি তার কাপকাঠিতে
অতসী মেঘ জড়িয়ে আছে। আমি হাত বাড়ালেই বৃষ্টি.....]
তবু নিশপিশে ভিড় ঠেলেগুঁজে নোতুন পায়ের সিলিয়া/সিটি
বাস কন্ডাকটর
ঘামাচি হাতে
টিনের সাথে চুলকুনি
(খ্যালো)
পকেট বোঝাই ডায়াটম মাটি নিয়ে আমি আলতো করে
মেপে নিই মোহ স্কেলের আশকারা....................
এসব ঘামের কোনো মানে না হওয়ায় সন্তুলিত মার্গ দিয়ে
রগড়ে নিলাম দুই বগল আর পেছন ঘুরে জাঙিয়া
[ ছায়া ঘনাইলো বনে বনে - ওসব কিছু না, আসলে সন্ধ্যা
ঘাসের থেকে ঝুর ঝুর করে পরলো। নিথর সব কলাঘাস।]
এই সন্ধিক্ষনে বিবিধ মুদ্রায় কৌষিকী নৃত্য। তারপর
জোনাকি বাগানে আলো ধরে ধরে ছায়া হাঁটা শুরু........
শাম্ত পায়ে দিক্চক্রবাল
(ধরে নাও, এখন আর আমি বৃষ্টিতে ভিজি না।
কার্বোনিফেরাস যুগ থেকে তৈরি হয়ে আছে এই ফুলশয্যা।
বিবিধ অঙ্গুলিহেলনে মুচড়ে উঠছে আমাদের লৈঙ্গিক জেদ!
তুমি কোনো গাছকে জড়িয়ে ধরো গাছেরও ধ্বজভঙ্গ নির্মূল
হয়ে যাবে, নইলে আমি আর কতটা খুব বেশি হলে রামঠাপ!
কখনও সালসা কখনও সাম্বা হৃদয়ের ভালভ্ কম্পিত নাচে
সোহাগ নিবিড় সোহাগে মুঠো পিছলানো মাই নেঁড়েঘেটেচুষে
ভাইস ভার্সা!
সুন্দরবনের চেঁছে রাখা ম্যানগ্রোভে মাতলা নদীর
পজিশন 69 - বিধস্ত কামড়াকামড়িতে উত্তপ্ত ঔরস বের হয়;
সেক্স ক্রোমোজোমের ব্লাউজশাড়িসায়াপ্যান্টিব্রা ভিজে ওঠে
জাগে মহাকাল - তাঁর বুকে অন্ধকারসমাচ্ছন্না কালিমাময়ী!
[ তোমার পদ্মযোনির ব্যালকনিতে জিভের ব্যবহার
বাংলা ছন্দের রূপরীতি অলংকার নিয়ে ঘাঁটছে ]
আমার লোমশ পাথরে শেকড়ে তুমি খুঁজে চলেছো সেই শিব,
সেই শক্তি,কামরূপ সমুদ্রের ফোটন কণা,তড়িদাহত লৌহদন্ড
শুক্রাণু প্রেম, চুম্বনে কোয়ার্ক অবধি ভেঙে দিতে পারা শিহরন
সামাজিক যোনি চুঁয়ে উথলে ওঠা উন্মাদনায় কুয়াশাজয়ের
দীক্ষা...... মহাবিশ্বের তলপেটে কোনো স্ট্রেচমার্ক রাখবে না
----থাকবে বিগ ব্যাং-এর আফটারগ্লো মাইক্রোওয়েভ মুহূর্তরা
[ বিপুল পাছার দুলুনিতে থেমে যাক পৃথিবীর সমস্ত আবর্তন ]
সৃষ্টির রহস্যভেদি আমাদের মন্ত্রোচ্চারণ কখনও আকাশগঙ্গা
কখনও নেবুলা কখনও অরোরা দেখতে দেখতে সুতীব্র রসনা
তৃপ্তির আশায়------(লাঙলের ফলা)/(নাঙল)..........ওমাহ্!
হে জগতের অন্তরসত্য
আমাদের নোনা শ্বাসযন্ত্রে আত্মসমর্পণ করো ঈশ্বর!
বর্ণমালার জিহ্বাফলকে উত্তাল উন্মাদনার আত্মসমর্পণ!
এ সোহাগ তোমাকে যতটা প্রজাপতি করে দেয় ততটা গ্রহাণু
পুঞ্জিভূত হয়না মহাকাশে, পৃথিবীর গান শেষ হয়না কোনদিন
আস্তে আস্তে দূরে পাখোয়াজ শোনা যায়
হাঁটতেহাঁটতেহাঁটতে অগোচরে আলুথালু প্রেম
অনেক রাত হয়ে গেলো চলো এবার বেরিয়ে পড়ি ভদ্রভাবে
চরৈবেতি
নিতান্ত সাধারন আপেলগুলোকে মাটির দিকে ঠেলে দিয়ে
ভবঘুরে কোশ চেয়ারে বসে কাটিয়ে দেয় প্রোটোপ্লাজম
জলের মধ্যে প্যারামোসিয়াম গ্যাজেলি-হরিণ টিকটিকি
দেয়ালের ছায়ায় পড়ন্ত হয়ে ওঠে গাছের জীবনচরিত -
গাছ মাত্রেই দৌড়াতে নারাজ। থেমে যাওয়া = মৃত্যু (?)
আপেল উঠে আসে গাছের দিকে
আরেকটু গেলেই ০তা
বাস্তব ≠ সত্য [] স্থিরতা ≠ গাছ [] জাড্যতা ≠ সভ্যতা []
[ রাতের আকাশে { নক্ষত্রখচিত + মেঘাচ্ছাদিত } প্যারোলে
মুক্ত যে ঘুড়িটাকে আমি উড়তে দেখেছি তার কাপকাঠিতে
অতসী মেঘ জড়িয়ে আছে। আমি হাত বাড়ালেই বৃষ্টি.....]
তবু নিশপিশে ভিড় ঠেলেগুঁজে নোতুন পায়ের সিলিয়া/সিটি
বাস কন্ডাকটর
ঘামাচি হাতে
পকেট বোঝাই ডায়াটম মাটি নিয়ে আমি আলতো করে
মেপে নিই মোহ স্কেলের আশকারা....................
এসব ঘামের কোনো মানে না হওয়ায় সন্তুলিত মার্গ দিয়ে
রগড়ে নিলাম দুই বগল আর পেছন ঘুরে জাঙিয়া
[ ছায়া ঘনাইলো বনে বনে - ওসব কিছু না, আসলে সন্ধ্যা
ঘাসের থেকে ঝুর ঝুর করে পরলো। নিথর সব কলাঘাস।]
এই সন্ধিক্ষনে বিবিধ মুদ্রায় কৌষিকী নৃত্য। তারপর
জোনাকি বাগানে আলো ধরে ধরে ছায়া হাঁটা শুরু........
শাম্ত পায়ে দিক্চক্রবাল
(ধরে নাও, এখন আর আমি বৃষ্টিতে ভিজি না।
No comments:
Post a Comment